১. ম্যানেজিং কমিটিকে সক্রিয় করা:
প্রতিটি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটিকে আরও গতিশীল ও কার্যকর করতে স্থানীয়ভাবে যোগাযোগ ও সহায়তা কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।
২. শিক্ষকের দায়িত্ববোধ উন্নয়ন:
শিক্ষকদের মধ্যে সময়ানুবর্তিতা ও পাঠদানে আন্তরিকতা বাড়াতে সচেতনতামূলক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আলোচনা সভা ও পরামর্শমূলক কর্মসূচির আয়োজন করা হচ্ছে।
৩. অভিভাবক ও শিক্ষার্থী কাউন্সেলিং:
শিক্ষা, আচরণ, ও নৈতিকতা বিষয়ে পিতা-মাতা ও শিক্ষার্থীদের সাথে নিয়মিত কাউন্সেলিং এবং মতবিনিময় সভা আয়োজন করা হচ্ছে।
৪. গ্রামভিত্তিক ও সেন্ট্রাল কমিটি গঠন:
প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের উন্নয়নে প্রতিটি গ্রামে আলাদা উপকমিটি এবং মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য একটি কেন্দ্রীয় (সেন্ট্রাল) কমিটি গঠন করা হয়েছে, যারা শিক্ষাগত সহায়তা ও পরিবেশ উন্নয়নে কাজ করছে।
৫. পুরস্কার ও সম্মাননা প্রদান:
নিবেদিত শিক্ষক ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করতে পুরস্কার ও সম্মাননা প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, যা নিয়মিতভাবে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
১. গুণীজন সংবর্ধনা:
আমাদের এলাকার ইতিহাস ও অবদানের প্রতি সম্মান জানাতে প্রয়াত সাতজন গুণীজনকে মরণোত্তর সংবর্ধনা প্রদান আমাদের একটি গর্বিত মুহূর্ত। এটি নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে নিজেদের শিকড়কে জানাতে এবং সমাজে অবদান রাখতে।
২. শিক্ষকদের সম্মাননা:
স্থানীয় স্কুলের প্রধান শিক্ষকদের সম্মাননা প্রদানের মাধ্যমে আমরা শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি শ্রদ্ধা ও সহযোগিতার মনোভাব প্রতিষ্ঠা করেছি। শিক্ষক-অভিভাবক-কমিউনিটির এই ঐক্য শিক্ষার উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে।
১. শিক্ষার মান উন্নয়ন:
আমাদের এলাকার প্রতিটি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিত করা।
২. ম্যানেজিং কমিটিকে সক্রিয় করা:
স্কুলের ম্যানেজিং কমিটিগুলোর কার্যকারিতা বৃদ্ধি ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা।
৩. শিক্ষকদের পেশাগত দায়িত্ববোধ:
শিক্ষকদের মধ্যে সময়ানুবর্তিতা ও দায়িত্বশীলতার মনোভাব গড়ে তোলা।
৪. অভিভাবক ও শিক্ষার্থী কাউন্সেলিং:
শিক্ষা বিষয়ে পিতা-মাতা ও শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নিয়মিত কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা।
৫. আলোকিত মানুষ দ্বারা আলোকিত মানুষ তৈরি:
সমাজের দায়িত্বশীল ও প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সক্রিয় অংশগ্রহণে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নৈতিক ও শিক্ষিত নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা।
৬. সুশৃঙ্খল অর্থ ব্যবস্থাপনা:
বিশেষ উপলক্ষ ও উপদেষ্টাদের পরামর্শ ছাড়া কোনো ধরনের ফান্ড সংগ্রহ না করা এবং সম্পূর্ণ স্বচ্ছতার সাথে অর্থ ব্যবস্থাপনা করা।
৭. নৈতিক শিক্ষা ও নাগরিক গুণাবলি:
শিক্ষার্থীদের মাঝে নৈতিক মূল্যবোধ, সামাজিক আচরণ ও নাগরিক দায়িত্ববোধ গড়ে তোলা।
৮. কর্মক্ষম কমিটি গঠন:
প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিটি গ্রামে আলাদা কমিটি এবং মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য একটি কেন্দ্রীয় (সেন্ট্রাল) কমিটি গঠন ও সক্রিয় রাখা।
৯. মেধা ও নিষ্ঠার মূল্যায়ন:
নিবেদিত শিক্ষক ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ও পুরস্কারের মাধ্যমে উৎসাহ দেওয়া।
১০. শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ তৈরি:
সমগ্র এলাকায় একটি সুন্দর, নিরাপদ ও শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ গড়ে তোলা।